NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Not known Factual Statements About অপূর্ণ প্রেমের গল্প

Blog Article

মনে করেছিলাম ২০২৪ সালে দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু হয়নি: হিরো আলম

গাড়িটা স্টার্ট করে বেশ আস্তে আস্তে চালাচ্ছে গৌরব , মাম জানালা দিয়ে মুখটা বের করে অসমাপ্ত জীবনের গল্প ঠান্ডা বাতাস টা খুব শান্তির সাথে উপভোগ করছে । গৌরব মামের হাত টা শক্ত করে ধরে জিজ্ঞাসা করলো ” মাম কবে তোমার পরিবার আমায় মেনে নেবে!”

মামাতো বোন শিউলি গাইল,”দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা বন্ধু চিরকাল ,,,রেললাইন বহে সমান্তরাল…”

স্কুলে কিছু তো ছিল, আর সেই জন্যে স্কুলের জিনিসগুলি স্কুলের পরেও মনে পড়ে।

আলোরানির আরও কিছু গল্প- ব্যর্থ প্রেমের গল্প একটি মিষ্টি প্রেমের গল্প ছোট হাসির গল্প

আবার…..! ওই নামে ডাকতে বারণ করেছি না তোমায় তাও ওই নামেই ডাকবে বলো?

রক্তিমকে কথা বলতে না দেখে দিশা ওকে নিজের কাছ থেকে জরিয়ে থাকা থেকে ছারিয়ে নেয়। তারপর রক্তিমকে পাগলের মতো নাম ধরে ডাকতে থাকে। কিন্তু রক্তিম যখন আর ওর ডাক শুনছিলো না ‘তখন হঠাৎ করে ওর চক্ষ যায় রক্তিমের গায়ের দিকে। দেখে রক্তিমের গায়ের পুরো শার্টটা লাল হয়ে আছে। তাই তারা-তারি করে সে ওর গায়ের শার্টটা উপরে তুলে।

গৌরব মামের প্রতিটা বলা না বলা, সব কথার মানে অদ্ভুত ভাবেই যেন বুঝে যায়। তাই মাম এর এই হাসিটা মানে বুঝতে পেরে জিজ্ঞাসা করলো “বলছি….

আজ ১৪ফেব্রুয়ারি ছেলেটির কবরের পাশে দাড়িঁয়ে মেয়েটি বলছে, তোমাকে ভালোবাসার ফুল দিচ্ছি, গ্রহণ কর। মনে রেখ তুমি, তোমারি ছিলাম আছি থাকবো। তুমি কি জীবনে একবার আমার সাথে কথা বলবে, দেখা করবে শুধু একবার!

কি সব ‘পাগলের মতো কথা বলছো তুমি আম্মু!” ওর মতো গুন্ডা ‘বখার্টে ছেলেকে তুমি ভালো ছেলে বলছো। ওর কি কোনো লাজ ‘লজ্জা আছে নাকি। এদের কাজ শুধু মারপিট করা। বিনা নটির্সে যে কারো বাসায় প্রবেশ করা। দেখছো না একটু আগেই আমাদের বাসায় এসে পুরো পার্টিটাই নষ্ট করে দিলো। তাই তো আমি ওকে এখান থেকে ঘাড় ধরে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে চাইলাম। তখন তো সে এখান থেকে চলে গেলো। কি ব্যাহায়া’নীর্লয্য’ছেলে একটা ওর মা-বাবা হয়তো ওকে ভালোভাবে শিক্ষা দিতে পারে।

সাথে সে এটার বলেছিলো যে ‘আপনাদের মেয়ে দিশা যদি বেঁচে থাকে তাহলে আমার বেঁচে থেকে কি লাভ, তারচেয়ে যদি দিশা বেচে থাকে তাহলে মরে গিয়েও আমি শান্তিতে থাকতে পারবো। এটা ভেবে যে আমি বেঁচে নেই তো কি হয়েছে আমার ভালোবাসার মানুষটা বেঁচে আছে। জানিস সেদিন ওর কথা শুনে আমি ও তোর আব্বু বুঝেছিলাম যে ছেলেটা তোকে কোতোখানী ভালোবাসে। আর তুই কিনা আজকে সেই ছেলেটাকেই……

“স্কুল ব্যাগের বোঝা ভারী ছিল তবে জীবনটা তখন অনেক সহজ ছিল।”

_”মুরাদ ভাই চৈতি আপুর জন্য মাগুরা থেকে নিয়ে এসেছে।”

_”ওমা,! ও আমাদের চৈতি? কত বড় আর কত সুন্দর হয়ে গেছে।”খালা কাছে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার কাছে তিনি আব্বা-আম্মা ভাইয়ের কথা জিজ্ঞেস করলেন।

Report this page